Hair Color & Beetroot Combo Pack

নেচারবায়ো হেয়ার কালারটা মূলত চুল কালার করে।বিটরুট মিশালে একটু ডিপ হবে।হেয়ার কালার এবং বিটরুট মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে।শুধু বিটরুট ব্যবহার করলে চুল কালার হবে না।হেয়ার কালার কম্বো সাদা চুলে বার্গান্ডি কালার হবে।কালো চুলে লাইট সাইনিং কালার হবে।এটা পুরোপুরি ন্যাচারাল উপাদানে তৈরি কালার।তাই চুলের কোন ক্ষতি হবে না বরং ব্যবহারে চুলের গোড়া মজবুত হবে এবং চুল রাখবে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল।

এর মূল উপাদান মেহেদী, আমলা,শিকাকাই সহ আরো বেশকিছু হালাল ন্যাচারাল উপাদান। 

🌼চুল হবে রঙিন, ন্যাচারালি কোন ক্ষতি ছাড়াই।

এটা ন্যাচারবায়োর বেস্ট একটি অর্গানিক পন্য।

নেচারবায়ো হারবাল হেয়ার কালারটি চুলের গোড়া মজবুত করে ঝরে পড়ার প্রবণতা কমবে।

স্কিনের ইনফেকশন দূর করে চুল প্রাকৃতিকভাবে লম্বা হবে।

রুক্ষতা দূর করে চুলকে সফট এবং সাইনিং হবে।

এটি ১০০% ন্যাচারাল তাই এটি ব্যবহারে কোন রকম ঝুকি নেই।

যে কেউ ব্যবহার করতে পারবে।

এখানে দুর্লভ এবং মুল্যবান উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে যা সাধারনত অন্য কোন হেয়ার কালারে ব্যবহার করা হয় না।

হেয়ার কালার বিটরুট ব্যবহারের নিয়ম:

🌿চায়ের লিকার তৈরি করে নিন ঘন করে।

🌿লিকার কুসুম গরম থাকা অবস্থায় হেয়ার কালার পাউডার মিশিয়ে নিন।চুলের পরিমান অনুযায়ী যদি ২ চা চামচ হেয়ার কালার নেন  তাহলে বিটরুট পাউডার নিবেন হাফ চা চামচ

🌿পেস্টটি যেন চুলে থাকে এমন ভাবে বানাবেন।বেশি পাতলা বা বেশি ঘন হবে না।এবার পেস্টটি ৫-৬ ঘন্টার জন্য রেখে দিবেন। 

🌿৫-৬ ঘন্টা পর শ্যাম্পু করা চুলে পেস্টটি ব্যবহার করবেন স্কাল্প সহ এবং ২ ঘন্টা রেখে দিয়ে নরমাল পানি দিয়ে ওয়াস করবেন। 

🌿চুল শুখিয়ে যাবার পর চুলে তেল ব্যবহার করুন তাহলে কালারটা ভালো বসবে।

🌿পরের দিন শ্যাম্পু করে ওয়াস করুন।

🌿সপ্তাহে একদিন ব্যবহারের চেষ্টা করুন।